
কেন এই ক্যাম্পেইন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে প্রস্তাব এসেছে সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ৫০ থেকে বাড়িয়ে ১০০ করা হবে। কিন্তু একটিতেও সরাসরি ভোট হবে না। প্রতিটি আসনে মনোনয়ন দেবেন দলের প্রধানরা।
আমরা অতীতে দেখেছি, রাজনীতিবিদেরা সংরক্ষিত আসনে নিজেদের পরিবারের সদস্যদের বসান। যাঁরা সংসদে জনগণের সমস্যা তোলেন না, বরং দলনেতার প্রশংসা, কবিতা আবৃত্তি কিংবা আনুগত্য প্রদর্শনেই ব্যস্ত থাকেন। এই ব্যবস্থায় সংসদে নারীর উপস্থিতি প্রতীকি হয়েই থাকে।
অথচ বাংলাদেশজুড়ে অসংখ্য যোগ্য নারী আছেন, যাঁরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করছেন। কিন্তু তাঁদের জন্য সংসদে জায়গা নেই, কারণ তাঁরা কোনো রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য নন, তাঁরা দলীয় ‘সিস্টেম’-এর অংশ নন।
এই অন্যায্যতা ভাঙতেই আমাদের একদফা দাবি:
- ১০০টি সংরক্ষিত নারী আসনের সবকটিতেই সরাসরি ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে হবে
আপনি কী করতে পারেন
এই আন্দোলনে আপনার সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে আমাদের সমর্থন করুন:
সহযোদ্ধা
আমাদের এই আন্দোলনে যারা সক্রিয়ভাবে যুক্ত আছেন এবং সমর্থন জানাচ্ছেন।
তাসনিম জারা
রাজনীতিবিদ
সৈয়দা নীলিমা দোলা
রাজনীতিবিদ
দিলশানা পারুল
রাজনীতিবিদ
শালওয়া শামস
রাজনিতিবিদ
খালেদ সাইফুল্লাহ
রাজনীতিবিদ
রিসালাত খান
এক্টিভিস্ট
এহতেশাম হক
রাজনীতিবিদ
তারিক আদনান মুন
রাজনীতিবিদ

অনিক রায়
রাজনীতিবিদ
দেবাশিস চক্রবর্তী
এক্টিভিস্ট
মিম আরাফাত মানব
ফরেনসিক রিসার্চার
মো: ফারহাদ আলম ভূঁইয়া
রাজনীতিবিদ